ঢাকাবৃহস্পতিবার, ১৮ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শেখ হাসিনার জন্মদিনে শিশুদের জন্য নতুন প্লাটফর্ম

ঢাকা কনভারসেশন ডেস্কঃ
সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২২ ৮:৪২ অপরাহ্ণ / ই-প্রিন্ট ই-প্রিন্ট
                                                       
                           
Link Copied!
ই-প্রিন্ট ই-প্রিন্ট                            

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষ্যে  বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আজ উদ্বোধন হলো শিশু, কিশোর ও কিশোরীদের জন্য প্রথম বাংলাদেশী লার্নিং প্ল্যাটফর্ম “হাসিনা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস” (www.hasinaandfriends.gov.bd)।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক, উপস্থিত শিশু কিশোরদের হাসিনা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস প্ল্যাটফর্ম-এর বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন এবং আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।

এর আগে শিশু, কিশোর ও কিশোরীদের জন্য শতভাগ বাংলাদেশী কোনো লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ছিলো না। “হাসিনা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস”-ই বাংলাদেশের প্রথম নিজস্ব লার্নিং প্ল্যাটফর্ম।

জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রায় পাঁচ শতাধিক শিশু কিশোরের অংশগ্রহণের মাধ্যমে উদ্বোধন করা হয় নিজের জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া গিফট হাসিনা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস। পরিবেশ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সংযোগ এই চারটি বিষয়ে ৬ থেকে ১৬ বছর বয়সী শিশু, কিশোর ও কিশোরীদের জন্য আলাদা আলাদা শিক্ষণীয় গল্প ও গেইমের সমন্বয়ে তৈরি হয়েছে প্ল্যাটফর্মটি।

বাংলাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও উন্নতির ধারাবাহিকতা, মূল্যবোধ, ডিজিটাল এই যুগে কেমন হবে আগামী প্রজন্মের পথচলা; প্রতিদিন এই প্ল্যাটফর্মে গল্প আর গেইম খেলার মাধ্যমে সেইসব রপ্ত করতে পারবে ভবিষ্যতের সারথিরা। “খেলি শিখি প্রতিদিন” স্লোগানে প্রধানমন্ত্রীর কাছে গল্প শুনে আর গেইম খেলে প্রতিদিন নতুন কিছু শেখার প্ল্যাটফর্ম “হাসিনা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস।’’

আগামী প্রজন্মের সুষ্ঠু মেধার বিকাশে এই প্ল্যাটফর্ম কীভাবে ভূমিকা রাখবে সেই প্রসঙ্গে জুনায়েদ আহ্‌মেদ পলক বলেন,”আজকের শিশুরাই আগামীর ভবিষ্যত……………।’’ অনুষ্ঠানে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব জনাব এন এম জিয়াউল আলম, পিএএ এ প্ল্যাটফর্ম নিয়ে ভবিষ্যত পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করেন।

জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয় এবং হাসিনা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস এর থিম সং ও অ্যানিমেটেড ভিডিও প্রদর্শন করা হয় এবং সহজ একটি টিউটোরিয়াল ভিডিওর মাধ্যমে প্ল্যাটফর্মটি কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তা শিখিয়ে দেয়া হয়। এছাড়াও অনুষ্ঠানে শিশু-কিশোরদের চিত্ত বিনোদনের জন্য পাপেট শো, ম্যাজিক শো, প্ল্যাঙ্কো বোর্ডের মতো কিছু গেইমের ব্যবস্থা ছিল।

অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে ছিলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনের কেক কাটা ও শিশু কিশোরদের মাঝে আকর্ষণীয় গিফট এবং মজাদার খাবার বিতরণ। “খেলি শিখি প্রতিদিন” এই স্লোগানে আমাদের আগামী প্রজন্ম খেলতে খেলতে শিখে যাক সবকিছু এই কামনায় শেষ হয় অনুষ্ঠানটি।