রাহুল আনন্দ জনপ্রিয় ব্যান্ডদল জলের গান-এ গান করার পাশপাশি বাজাতে পারেন বহু বাদ্যযন্ত্র। ছাত্র জীবন থেকেই নিজেই তৈরি করেন মিউজিক ইনস্ট্রুমেন্ট। এছাড়াও থিয়েটারে অভিনয় আর চিত্রশিল্পেও তার দখল দারুণ। অনন্য প্রতিভার যাদুকরি ব্যক্তিত্ব।
১৯৭৬ সালের ৩০ জুন হবিগঞ্জে নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন রাহুল আনন্দ। বেড়ে ওঠা এই হাওড় অঞ্চলে। এর ফলে তার মধ্যে মাটি ও মানুষের চিরচেনা অনুভব জায়গা করে আছে। আর তাই গানের মধ্যেও তিনি সেটা ফুটিয়ে তোলেন দারুণভাবে। আজ এই গুণী ব্যক্তির জন্মদিন।
তার স্কুল জীবন কেটেছে নারায়ণগঞ্জে। এরপর আবার কলেজ জীবন সিলেটে। সেখানেই তার থিয়েটারে যুক্ত হওয়া। এরপর ঢাকায় এসে ভর্তি হন চারুকলায়। পাশাপাশি যুক্ত হন আরণ্যক নাট্যদলে। এ থিয়েটারে কাজের সময়েই গানের মানুষের সঙ্গে রাহুল আনন্দের বন্ধুত্ব। আস্তে আস্তে গানে ঝুঁকতে থাকেন তিনি। এরপর ২০০৬ সালে ‘জলের গান’ নাম নিয়ে গানের যাত্রা শুরু করেন তারা।
১৯৯১ সালে বাবুল ভট্টাচার্যের কাছে বাঁশি শিখেছিলেন রাহুল আনন্দ। এরপর ধীরে ধীরে দেশীয় বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রে নিজের দক্ষতা অর্জন করেন। তিনি নিজেও বেশ কিছু বাদ্যযন্ত্র তৈরি করেছেন। যেগুলো ‘জলের গান’-এ এনেছে ভিন্নতা।
সংগীত প্রেমীদের উপহার দিয়েছেন এমন যদি হত, বকুল ফুল, পাতার গানসহ বেশ কিছু গান। তার গানে ফুটে উঠে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য। হিংসা বিদ্বেষ দূরে রেখে ভালোবাসার গান করেন এই শিল্পী। সময় সংবাদকে রাহুল আনন্দ জানিয়েছেন যে, খুব শিগগিরিই আসবে নতুন গান।
১৯৯১ সালে বাবুল ভট্টাচার্যের কাছে বাঁশি শিখেছিলেন রাহুল আনন্দ। এরপর ধীরে ধীরে দেশীয় বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রে নিজের দক্ষতা অর্জন করেন। তিনি নিজেও বেশ কিছু বাদ্যযন্ত্র তৈরি করেছেন। যেগুলো ‘জলের গান’-এ এনেছে ভিন্নতা।