কোনো প্রশিক্ষণ না থাকলেও অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান থেকে গরুটি লালনপালন করছেন জিয়াম। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বহুল আলোচিত ব্যক্তির নামে নামকরণ করার পেছনেও আছে তার ভিন্নধর্মী যুক্তি।
জিয়াম বলেন, গরুটি জন্ম হওয়ার পর আমি সেটিকে নিজে লালনপালন করার সিদ্ধান্ত নিই। মানুষ তো সবার কাছে খারাপ হতে পারে না আবার সবার কাছে ভালোও হতে পারে না। আমি যদি হিরো আলমের কিছু কিছু গুণ বলতে চাই, তাহলে সেগুলো বেশ বড় গুণ। তবে সেগুলো আসলে হাইলাইট হয় না। আমি হিরো আলমের যেসব ভিডিও দেখেছি, বিশেষ করে কোভিড-১৯-এর সময় মানুষ যখন বাইরে যেতে পারত না, তখন সে মানুষকে অনেক সহায়তা করেছে। পাশাপাশি বন্যার সময়ও সে মানুষকে সহায়তা করেছে। মূলত তার প্রতি ভালোবাসা থেকেই আমি আমার গরুটির নাম হিরো আলম রেখেছি।
হিরো আলমকে দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করছেন এলাকার মানুষ। অনেকেই আসছেন দূরদূরান্ত থেকে। হিরো আলম আর তার মালিকের জন্য এখন স্থানীয়রাও গর্বিত।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা সময় নানা কারণে ট্রলের শিকার হন আশরাফুল আলম সাঈদ ওরফে হিরো আলম। এবার তার নামে রাখা হয়েছে গরুর নাম। ফুলবাড়ি ছাড়াও শিবগঞ্জ উপজেলার মোকামতলায় আরও একটি গরুর নাম রাখা হয়েছে এই নামে। এ বিষয়ে তিনি কী ভাবছেন?